MOnirul Islam

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Thursday 5 March 2015

নারীরা রাতে আর পুরুষরা সকালে যৌন উত্তেজনা বোধ করেন, কেন?


বিশেষজ্ঞরা বলেন, নারীরা রাতের সময়টিতে যৌন উত্তেজনা বোধ করেন। তবে পুরুষরা করেন সকালের দিকে। রাতের সময়টি যৌনতার জন্যে আদর্শ সময় মনে করা হলেও পুরুষদের কেন এমন হয়? এর উত্তর জানাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। একদিনের বিভিন্ন সময়ে নারী-পুরুষের দেহে যৌন অনুভূতি সৃষ্টিকারী হরমোন ক্ষরণের মাত্রা নিয়েও জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
১. ভোর ৫টা : এ সময় পুরুষরা ঘুম থেকে না উঠলেও সেক্স হরমোন টেস্টোসটেরনের ক্ষরণ অন্যান্য সময়ের তুলনায় ২৫-৫০ শতাংশ বেড়ে যায়। এই হরমোনের ক্ষরণ ঘটে রাত থেকে এবং তা সকাল পর্যন্ত চলে।
২. ভোট ৬টা : গভীর একটা ঘুমের পর যৌন উত্তেজনা দারুণভাবে অনুভূত হয়। জার্নাল অব আমেরিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন জানায়, রাতে টানা ৫ ঘণ্টা ঘুমের কারণে সেক্স হরমোনের ক্ষরণ ১৫ শতাংশ বেড়ে যায়।
৩. সকাল ৭টা : এ সময়ে প্রায় সবাই ঘুম থেকে উঠে যান। পুরুষদের ঘুম থেকে ওঠার পর সেক্স হরমোন সবচেয়ে বেশি থাকে। আবার এ সময়টিতে মেয়েদের থাকে সবচেয়ে কম। তবে রাত যত আসতে থাকে নারীদের হরমোন ক্ষরণের মাত্রাও তত বাড়তে থাকে বলে জানান ওয়েস্ট বার্মিংহাম হসপিটালের গাইনকোলজিস্ট গ্যাব্রিয়েলে ডাউনি।
৪. সকাল ৮টা : পুরোপুরি সজাগ হওয়ার পর স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের ক্ষণ বাড়তে থাকে এবং সেক্স হরমোনের প্রভাব করতে থাকে।
৫. দুপুর ১২টা : এ সময় সুন্দরী রমনী দেখলে মস্তিষ্কে ভালো বোধ হয়। তবে তখন এন্ডোফিনস হরমোনের নির্গত হয়। তবে এ সময় সেক্স হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধিতে বেশ সময় ব্যয় হয়।
৬. দুপুর ১টা : এ সময় নারীরা কোনো সুদর্শন কলিগের সঙ্গে লাঞ্চে বসলেও তাদের উত্তজেনা খুব বেশি একটা থাকে না। আবার পুরুষের সঙ্গিনী সুন্দরী হলেও উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে নারীরা তার প্রেমিক বা সঙ্গীর সঙ্গ পেলেই সবচেয়ে বেশি উত্তেজিত হয়ে ওঠেন।
৭. সন্ধ্যা ৬টা : এ সময় পুরুষদের যৌন অনুভূতি কমতে থাকে। তবে নারীদের কিছুটা বাড়তে শুরু করে। তবে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার এক গবেষণায় বলা হয়, দৈহিক পরিশ্রমের পর নারী-পুরুষ উভয়ের যৌন অনুভূতি বাড়তে পারে।
৮. সন্ধ্যা ৭টা : দিনের কাজ শেষে বিশ্রামের সময়। জাপানের এক গবেষণায় বলা হয়, এ সময় হালকা মিষ্টি সঙ্গীতও যৌন উত্তেজনা বাড়িয়ে দিতে পারে।
৯. রাত ৮টা : ধরুন, প্রিয় দলের খেলা হয়েছে। এ বিষয়টিও সেক্স হরমোনে প্রভাব ফেলে। ইউতাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় বলা হয়, প্রিয় দল জিতে গেলে পুরুষদের যৌন হরমোন ক্ষরণের মাত্রা ২০ শতাংশ বেড়ে যেতে পারে।
১০. রাত ১০টা : এখন পুরুষের টেস্টোসটেরন হরমোনের মাত্রা সবচেয়ে কম। কিন্তু তারপরও বিকালে নারীদের চেয়ে বেশি মাত্রা দেখা যায় পুরুষদের মধ্যে। তবে এখন নারীদের দেহে হরমোনের মাত্রা বাড়তে শুরু করেছে। কাজেই ভালোবাসাপূর্ণ সময় কাটাতে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে তাদের দেহ। সূত্র : ইন্ডিয়া টাইমস 

Sunday 1 March 2015

নারীরা হস্তমৈথুন কীভাবে করে? (ভিডিওসহ


নারীরা হস্তমৈথুন কীভাবে করে? (ভিডিওসহ)বাংলাদেশ প্রেস || হস্তমৈথুন এমন একটা জিনিস যা সৃষ্টির আদি থেকে মানব সমাজে আছে। বলাই বাহুল্য যে নারী ও পুরুষ উভয়েই এই বিষয়টির সাহায্য নিয়ে থাকেন নিজের যৌনাকাঙ্ক্ষাকে তৃপ্ত করতে। যে কারণে পুরুষ হস্তমৈথুন করে থাকেন, একই কারণে করেন নারীরাও। উদ্দেশ্য হচ্ছে চরম তৃপ্তি লাভ।

তবে হ্যাঁ, আমাদের দেশের নারীদের মাঝে হস্তমৈথুনের ব্যাপারটা পশ্চিমা দেশের তুলনায় অনেক কম। আমাদের দেশের নারীরা স্বভাবতই লজ্জাশীল বিধায় এবং ধর্ম ভিরুতার কারণে এই ধরণের কাজ করেন না। তবে পশ্চিমা দেশে এটি খুবই সাধারণ একটি বিষয়।

নারীদের হস্তমৈথুন করার ব্যাপারটি বেশ বৈচিত্র্যময়। এর আছে নানান রকম পদ্ধতি। নারীর যৌন তৃপ্তি তখন আসবে যখন তার যোনিতে পুরুষাঙ্গ প্রবেশ করে। ক্লাইটরিসের সাথে পুরুষাঙ্গের নিয়মিত ঘর্ষণের এক পর্যায়ে নারীর অরগাজম আসে। তাই হস্তমৈথুনেও নারীদের যোনিতে পুরুষাঙ্গের অনুরুপ কিছু প্রবেশের প্রয়োজন পরে। প্রথমত নারীরা নিজের আঙুল ব্যবহার করেন এবং নিজেকে যৌন সুখ দিয়ে থাকেন।

এগুলো ছাড়াও নানান রকমের সেক্স টয় কিনতে পাওয়া যায় যেগুলো পুরুষাঙ্গের অনুরূপ। ভ্রাইবেটর নামক একটি যন্ত্রও পাওয়া যায়, যা ছোট থেকে বড় নানান আকৃতির হয়ে থাকে। এটাও নারীদের হস্তমৈথুনে বিশ্বজুড়ে বহুল ব্যবহৃত।

কুমারী নারী যদি হস্তমৈথুন করেন তবে তার হাইমেনের ক্ষতি হতে পারে। পুরুষাঙ্গের ন্যায় সেক্স টয় ব্যবহার করলে হাইমেন ছিঁড়ে যাওয়াটা খুবই স্বাভাবিক। তাই এই কাজ হতে বিরত থাকাই উত্তম। নারীদের হস্তমৈথুনে এটা ছাড়া তেমন কোন ক্ষতির সম্ভাবনা নেই। তবে আজেবাজে সেক্স টয় ব্যবহার করলে যোনিতে প্রদাহ সহ নানান রকমের ইনফেকশন হতে পারে।

আমি ৩ হাজার পুরুষের সাথে শুয়েছি


আমি ৩ হাজার পুরুষের সাথে শুয়েছি
| যুক্তরাজ্যের ম্যারি কালভার্ট নামের ৬৩ বছরের এক নারী তার যৌন জীবন সম্পর্কে অভিজ্ঞাতার কথা বর্ণনা দিয়েছেন দ্য গার্ডিয়ানের কাছে। সেখানে ৩,০০০ পূরুষের সাথে ঘুমানোর অভিজ্ঞতা বলেছেন। তার এই অভিজ্ঞতা জীবন সম্পর্কে মানুষের প্রথাগত ধারনাকে পাল্টে দিতে পারে। গার্ডিয়ানে প্রকাশিত তার অভিজ্ঞতার কিছুটা তুলে ধরা হলো।

একরাতে আমি ১৪ জন পুরুষের সাথে শুয়েছিলাম এবং চেষ্টা করছিলাম এটা খুঁজে বের করতে যে, সারা জীবনে আসলে আমি কত জন পুরুষের সাথে শুয়েছি। সত্যিটা হচ্ছে সঠিক সংখ্যাটি আমার জানা নেই। আমি গড়ে প্রতি বছর প্রায় ১০০ পুরুষের সাথে যৌন মিলন করেছি এবং এটা গত তিন দশক ধরে। আমার বয়স ৬৩ বছর এবং আমি বেঁচে থাকার তাগিদে যৌন মিলন করি না বরং এর প্রতি রয়েছে আমার গভীর আকর্ষণ। উপভোগ, সন্তুষ্টি এবং আনন্দের মধ্যে সময় কাটানোর জন্য একটি অসাধারণ উপায় হচ্ছে যৌনতার মধ্যে থাকা। অনেক নারীই ইয়োগা করতে পছন্দ করেন, অনেকে আবার ব্যাডমিন্টন খেলতে, কিন্তু আমি পছন্দ করি ভিন্ন ভিন্ন পুরুষের সাথে যৌন মিলন করতে।
আমি বিবাহিত। আমার বয়স যখন ১৫ বছর তখন থেকে আমি এবং আমার স্বামী ব্যারি এক সাথে রয়েছি। আমার ১৯ বছর বয়সের সময় আমরা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হই। আমাদের দুই নাতি রয়েছে এবং আমার স্বামীই আমার পৃথিবী। তবে যৌন মিলনকে আমরা কখনোই এরকমটি মনে করিনি যে, সেটা আমাদের দুজনের মধ্যেই আবদ্ধ রাখতে হবে। ৬০ বছর যাবত দু'জন দু'জনের সাথে যৌন মিলন করে যাব সেটাকে আমরা কখনোই প্রাকৃতিক বলে মনে করিনি। জীবন উপভোগের এবং নতুন কিছুর সাথে পরিচিত হওয়ার। আমার স্বামী অন্য নারীদের সাথে যৌন মিলন করে এবং এটাকে কখনোই আমি খারাপভাবে নেইনি, কারণ আমি মনে করি সে আমাকে খুবই ভালবাসে।
২৮ বছর পর্যন্ত আমাদের একটি রুটিন মাফিক জীবন ছিল এবং আমরা নিজেদের মধ্যেই যৌন মিলন করতাম। কিন্তু আমার স্বামী একদিন হঠাৎ তার এক সহকর্মীর কাছ থেকে একটি বহুগামীতার ম্যাগাজিন নিয়ে আসে এবং মজা করে বলে, আমাদের এটা পরীক্ষা করা উচিত। তখন আমি তাকে বোকার মতো কথা বলতে নিষেধ করি এবং সে কোনোদিনই এরকম কথা উচ্চারণ করেনি।
কিন্তু আমি ম্যাগাজিনটি দেখতে থাকি এবং ভাবি যে, এটা কতটাই মজার বিষয় হতো। অবশেষে আমি আমার ভাবনার বিষয়টি জানাই এবং আমরা ম্যাগাজিনে বহুগামী যুগলদের তালিকা থেকে এক যুগলের সাথে দেখা করি। ওই যুগলের বয়স ছিল প্রায় ৪০ বছর এবং তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিল। এক শুক্রবার আমরা তাদের সাথে মিলিত হই। আমরা তখন খুব ঘাবড়ে গিয়েছিলাম তবে খুব উত্তেজিত ছিলাম। আমি বলেছিলাম, আমাদের একবার পরীক্ষা করে দেখা উচিত বিষয়টি কেমন কাটে এবং তা খুব ভালোই কেটেছিল। আমি তখন জনের সাথে মিলন করেছিলাম এবং ব্যারি করেছিল জনের স্ত্রীর সাথে।
এরপর থেকেই প্রতি সপ্তাহের ছুটিতেই আমরা কোনো এক যুগলের সাথে যৌন মিলনে লিপ্ত হতাম।
১৯৯৭ সালে আমরা একটি ক্লাব খোলার উদ্যোগ নেই এবং সফলভাবে ক্লাবটি চালাতে সক্ষম হই।
আমি এখনো আগের মতোই যৌন মিলন করে যাচ্ছি। যদিও এখন আমার বয়স হয়ে গেছে এবং পুরুষকে আকর্ষণ করার মতো পোশাক আমাকে মানায় না। এরপরও যদি কোনো পুরুষ আমার প্রতি আকর্ষণ অনুভব করে তাহলে এখনো কেন নয়?

নিষিদ্ধ হল পরীমনির ছবি; কারণ অশ্লীলতা

নিষিদ্ধ হল পরীমনির ছবি; কারণ অশ্লীলতা
একটিমাত্র ছবি মুক্তি পেলেও একের পর এক ছবি করে যাচ্ছেন পরীমনি। নায়িকা হিসেবে বারবার আলোচনায় এসেছেন এই উঠতি নায়িকা। কারণ তার শ্যুটিং চলতি ছবির সংখ্যা ত্রিশটির মতো। পারিশ্রমিকের টাকায় সম্প্রতি গাড়িও কিনেছেন তিনি।

তবে তাজা খবর হল অশ্লীলতার দায়ে সেন্সরবোর্ড আটকে দিয়েছে পরীমনি অভিনীত চলচ্চিত্র ‘নগর মাস্তান’। রাকিবুল ইসলাম রাকিব পরিচালিত এ ছবির বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে অশ্লীল দৃশ্য এবং সংলাপের জন্য।

তবে সেন্সরবোর্ড থেকে জানানো, ছবিটি আপিল করার সুযোগ পাবে। অশ্লীল দৃশ্য ও অসংলগ্ন সংলাপ ফেলে দিয়ে আপিল করলে ছবিটি আলোর মুখ দেখতে পারে।

চলচ্চিত্রটিতে অশ্লীলতা প্রসঙ্গে পরীমনি বলেন, আমি কোন অশালীন দৃশ্যে অভিনয় করিনি। জানিনা ছবিটির কোন অংশে অশ্লীলতা রয়েছে। নিশ্চয়ই আমি এমন কোন দৃশ্যে কখনোই অভিনয় করবো না যা আমি পরিবার পরিজন নিয়ে কখনো দেখতে পারবো না।

নগর মাস্তান ছবিটিতে অভিনয় করেছেন শাহরিয়াজ, জায়েদ খান, সাগর, পরী মনি, নবাগতা টিটান চৌধুরী ও মিজু আহমেদ। ছবিটি প্রযোজনা করেছেন শফিকুল ইসলাম।

এর আগে ‘ভালোবাসা সীমাহীন’ ছবি দিয়ে পর্দায় অভিষেক হয়েছে এই অভিনেত্রীর। শুক্রবার প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে ভালোবাসা সীমাহীন ছবিটি।

পরীমনির হিসাবে এরই মধ্যে ২৫টির বেশি ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন তিনি। তবে ছবির বাণিজ্যিক দিক বলে দেবে পরীমনির ভবিষ্যৎ।

নারীদের কনডম ব্যবহারে যে ধরনের সুবিধা পাওয়া যায় (কনডম ব্যবহারের ভিডিওসহ)

নারীদের কনডম ব্যবহারে যে ধরনের সুবিধা পাওয়া যায় (কনডম ব্যবহারের ভিডিওসহ)
বাংলাদেশপ্রেস ডেস্ক || মহিলাদের কনডম প্রধানত যৌনসঙ্গমকালে নারীসংগী দ্বারা ব্যবহৃত এক প্রকার জন্মনিরোধক বস্তু। এটি মূলত গর্ভাধারন ও গনোরিয়া, সিফিলিজ ও এইচআইভি-এর মতো যৌনরোগের প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ল্যাস্সি হেসেল এটি আবিস্কার করেন। যৌনসঙ্গমকালে এটি নারীসংগীর যৌনাংগে পরিধান করা হয় এবং এসময় এটি পুরুষের বীর্যকে স্ত্রীযোনিতে প্রবেশে বাধা দেয় ফলে পুরুষের বীর্যের শুক্রাণুসমূহ নারীর ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করতে পারে না। এছাড়া এটি পায়ুসঙ্গমকালে গ্রাহক সংগী দ্বারা পরিধান হতে পারে। মহিলাদের এই কনডম পাতলা, ঢিলা, নমনীয় আবরন এবং এর দুই প্রান্তে দুটি রিং বিদ্যমান।

সূবিধাসমূহ

মহিলাদের কনডম ব্যবহারের মাধ্যমে নারীরা তাদের যৌনসাস্থ্যকে নিজ নিজ পছন্দের ও ইচ্ছানুযায়ি নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারেন।এই কনডম ব্যবহারের মাধ্যমে নারী সংগীটি নিজেকে গর্ভধারন থেকে রক্ষা করতে পারে, যখন পুরুষ সংগীটি পুরুষের কনডম ব্যবহারে অনিচ্ছুক থাকে। এছাড়া অনেক ক্ষেত্রে নারী সংগীর এই ধরনের কনডমের ব্যবহার পুরুষ সংগীকে সাধারন কনডমের তুলনায় অধিক পুলকিত করতে সক্ষম হয়। এটি আলার্জি নিরোধী এবং যাদের রাবার ল্যাটেক্স ব্যবহারে সংক্রমনের সম্ভাবনা রয়েছে তাদের জন্য উপযোগী। এই কনডম সংগমের বহু সময় পূর্বেই পরিধান করা যায়। পুরুষদের কনডমের ন্যায় এটি পুরুষাংগের উত্থানের জন্য অপেক্ষা করতে হয় না বা বীর্যস্থলনের সাথে সাথে বের করে নেয়ার প্রয়োজন পড়ে না।এটি আঁটসাঁট নয় এবং শরীরের তাপমাত্রার সাথে সাথে এর উপাদানের তাপমাত্রা পরিবর্তিত হয়। এছাড়া এটি সংস্পর্শের মাধ্যমে ছড়ায় এমন যৌনরোগ থেকে সুরক্ষা দেয় বলে অনেক গবেষনায় দেখা গেছে।

বিশ্বব্যাপী ব্যবহার

উন্নত দেশসমূহে এই কনডমের বিক্রি আশানুরুপ না হলেও উন্নয়্নশীল দেশসমূহে জন্মনিয়ন্ত্রন প্রকল্প এবং এইডস প্রতিরোধ প্রকল্পের আওতায় এটির ব্যবহার ক্রমবর্ধমান। এই কনডম পরিধানের ক্ষেথে বিশেষ দক্ষতার প্রয়োজন হয় এবং পুরুষের কনডমের তুলনায় এর ২-৩ গুণ বেশি মূল্যকে এর বিক্রি হ্রাসের কারন হিসেবে মনে করা হয়।অনেক ব্যবহারকারী উল্লেখ করেছেন যে এই কনডম পরে সংগমকালে বাজে শব্দের সৃষ্টি হয় এবং এসময় কনডমের একটি রিং যোনীর বাইরে বের হওয়া অবস্থায় থাকে। এসব পরিস্থিতির কারনে অনেকে এই কনডম ব্যবহার ত্যাগ করেছেন বলে অনেক ব্যবহারকারী অভিযোগ করেন।

নারীদের কনডম ব্যবহারের নিয়মাবলী